Ad 3

Education makes a door to bright future

University admission and others information,International Scholarships, Postgraduate Scholarships, College Scholarship, Study Abroad Financial Aid, Scholarship Search Center and Exam resources for PEC, JSC, SSC, HSC, Degree and Masters Examinees in Bangladesh with take from update sports News, Live score, statistics, Government, Private, current Job Circular take from this site

Education is a way to success in life

University admission and others information,International Scholarships, Postgraduate Scholarships, College Scholarship, Study Abroad Financial Aid, Scholarship Search Center and Exam resources for PEC, JSC, SSC, HSC, Degree and Masters Examinees in Bangladesh with take from update sports News, Live score, statistics, Government, Private, current Job Circular take from this site

Education is a best friend goes lifelong

University admission and others information,International Scholarships, Postgraduate Scholarships, College Scholarship, Study Abroad Financial Aid, Scholarship Search Center and Exam resources for PEC, JSC, SSC, HSC, Degree and Masters Examinees in Bangladesh with take from update sports News, Live score, statistics, Government, Private, current Job Circular take from this site

Education makes a person a responsible citizen

University admission and others information,International Scholarships, Postgraduate Scholarships, College Scholarship, Study Abroad Financial Aid, Scholarship Search Center and Exam resources for PEC, JSC, SSC, HSC, Degree and Masters Examinees in Bangladesh with take from update sports News, Live score, statistics, Government, Private, current Job Circular take from this site

Education is a key to the door of all the dreams

University admission and others information,International Scholarships, Postgraduate Scholarships, College Scholarship, Study Abroad Financial Aid, Scholarship Search Center and Exam resources for PEC, JSC, SSC, HSC, Degree and Masters Examinees in Bangladesh with take from update sports News, Live score, statistics, Government, Private, current Job Circular take from this site

Thursday, February 14, 2019

জেনে নিন কিভাবে এনআইডি স্মার্ট কার্ড অনলাইনে আপনার ছবি তথ্য ঠিকানা সংশোধন করবেন?




খুব শিগগির সবাইকে দেয়া হচ্ছে স্মার্ট কার্ড। তাই স্মার্ট কার্ড পাওয়ার আগেই সচিত্রে আলোচনা দেখে খুব সহজেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন, তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানতে পারবেন।

জেনে নিন বিস্তারিত-
অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন?
* তথ্য পরিবর্তন
* ঠিকানা পরিবর্তন
* ভোটার এলাকা স্থানান্তর
* পুনঃমূদ্রণ
* ছবি পরিবর্তন
*আবেদনপত্রের হাল অবস্থা

কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?

প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/registration (এই সাইট https ফরম্যাটে হওয়াতে আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এটা লেখা আসতে পারে This Connection is Untrusted সেক্ষেত্রে সমাধান হলো প্রথমে Understand the Risks ক্লিক করেন তারপর।
* On the warning page, click I Understand the Risks.
* Click “Add Exception‘…. The Add Security Exception dialog will appear.
* Click “Confirm Security Exception” ক্লিক করুন সাইট চলে আসবে।

কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন?

আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিম্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুন-

১. প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
২. আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
৩. তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
৪. প্রিন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
৫. তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।

এবার “রেজিষ্ট্রেশনফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করুন।

এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরণ করুন

* এন.আই.ডি নম্বরঃ (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি এভাবে দিবেন (১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০)
* জন্ম তারিখঃ (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
*মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারণ মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে)
* ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)
* বর্তমান ঠিকানা: বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন।
* স্থায়ী ঠিকানা: বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন।
* লগইন পাসওয়ার্ড: পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ InfoPedia71

এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচার পূরণ করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা । এবার “রেজিষ্টার” বাটন ক্লিক করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান।

ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সাবমিট করার অপশন এসেছে, নিচের ছবির মত স্থানে আপনার মোবাইলের ভেরিফিকেশন কোড বসান ও রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন।

(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুণরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)

সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার একটি পেইজ আসবে আপনাকে লগইন করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক https://services.nidw.gov.bd/login

লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন) জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।

রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা না হলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন।

এবার “সামনে” ক্লিক করুন।

এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন।

দুই মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে “পুনরায় কোড পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন।

নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার ডাটাবেজের সব তথ্য দেখা যাবে এবার। নিচের যেকোনো অপশনে চাহিদা অনুযায়ী ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন। এভাবেই আপনি আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধন কিংবা ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন খুব সহজেই।
কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে?

অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter

আপনার ভোটার তথ্য পুরণ করুন। অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং “আমি রাজি ও নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করুন।

নতুন ভোটার নিবন্ধন !!

১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।

ক) ভূমিকাঃ

* অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন
* আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
* নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন।
* বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।

খ। ধাপসমূহঃ

* ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
* নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন।
* সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউ এর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন।
* পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন।
*আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে।
*কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন।
* ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত

১।প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করাহলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?

উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।

৩। প্রশ্নঃ ভুল ক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?

উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?

উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।

৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?

উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম কিভাবে বাদ দিতে হবে?

উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।

৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কি ভাবে সংযুক্ত করতে পারি?

উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।

৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?

উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।

৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এরছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?

উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।

১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?

উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।

১১ । প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্যনামেনিবন্ধিত হলে সংশোধনে রজন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?

উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি, ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।

১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কিকি সনদ দাখিল করতে হয়?

উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।

১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।

১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্কভাতা বাঅন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন।কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স নাহওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছিনা।লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্ন ভাবে লেখাহয়েছে কিভাবে তাসংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।

১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশনাকরে ও অজ্ঞতা বশতঃশিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যা দিসংশোধনের উপায়কি?

উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।

১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কি ভাবে সংশোধন করা যাবে?

উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।

১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?

উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।

১৯। প্রশ্নঃ বয়স/জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?

উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।

২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?

উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।

২১। প্রশ্নঃ আমার জন্মতারিখ যথাযথ ভাবে লেখা হয় নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?

উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।

২৩। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?

উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।

২৪। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?

উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।

২৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকার পত্র/স্লিপ হারালে করণীয় কি?

উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।

২৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তিস্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ভোটার নম্বর/স্লিপের নম্বর নেই, সেক্ষেত্রে কি করণীয়?

উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
২৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদিপরিবর্তন কি ভাবে সম্ভব?

উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।

২৮। প্রশ্নঃ আমি যথাসময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?

উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।

২৯। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কি ভাবে করতে পারবো?

উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।

৩০। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেইসময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডিকার্ড পেতে পারি?

উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।

৩১। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কি না?

উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।

৩২। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?

উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।

৩৩। প্রশ্নঃআমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ডকি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?

উত্তরঃ হ্যাঁ। আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।

৩৪। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃ ভুল তথ্য দিলে কিহবে?

উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।

৩৫। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?

উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।

৩৬। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?

উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।

৩৭। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?

উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।

৩৮। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষেকি একাধিক নামেও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?

উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।

৩৯। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?

উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।

৪০। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮বছরে রকম।১৮ বছরে রউপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি।মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?

উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।

৪১। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলে ছি এখন কি করবো?

উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

৪২। প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না।এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?

উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।

৪৩। প্রশ্নঃ এক জনের কার্ডঅ ন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কি না?

উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।

৪৪। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।

৪৫। প্রশ্নঃ এইসমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?

উত্তরঃ না।

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়

৪৬। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?

উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

৪৭। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?

উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।

উল্লেখ্য, ১ সেপ্টেম্বর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নবায়ন এবং হারানো বা নষ্ট হলে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়ার জন্য আলাদা আলাদা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমানে লাগেনা।

পরিচয়পত্র নবায়ন করতে সাধারণ ১শ’ টাকা ও জরুরি ১৫০ টাকা দিতে হবে। হারিয়ে ফেললে বা নষ্ট হলে নতুন পরিচয়পত্র নিতে প্রথমবার আবেদনে ২শ’ টাকা, জরুরি ভিত্তিতে ৩শ’ টাকা। দ্বিতীয়বার আবেদনে ৩শ’ টাকা জরুরি ভিত্তিতে ৫শ’ এবং পরবর্তী যে কোনো ৫শ’ টাকা ও জরুরি প্রয়োজনে ১ হাজার টাকা দিতে হবে ।

বর্তমানে ৯ কোটি ৬২ লাখেরও বেশি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র রয়েছে। তাদেরকে বিনামূল্যে লেমিনেটে পরিচয়পত্র দেয়া হয়। এর মেয়াদ রয়েছে ১৫ বছর। এ সময়ের পরেই নবায়ন করা যাবে এ পরিচয়পত্র। তবে হারানো বা নষ্ট হলে গেলে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র সংগ্রহে ইসির পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হয়। এ আবেদনের মাধ্যমে এতদিন বিনামূল্যে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা যেত। এখন থেকে নির্ধারিত ফি ইসি সচিব বরাবর পে অর্ডার বা অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে হবে।

অনেকের পরিচয়পত্র ছিল, হারিয়ে গেছে বা পরিচয়পত্রে ভুল তথ্য রয়েছে সংশোধন করা প্রয়োজন—এমন অনেকেই আছেন বুঝতে পারছেন না, তাঁরা কীভাবে নতুন পরিচয়পত্র পাবেন বা ভুল তথ্য ঠিক করবেন। তাদের জন্যই এই বিশেষ আয়োজন।
জেনে নিন কিভাবে এনআইডি স্মার্ট কার্ড অনলাইনে আপনার ছবি তথ্য ঠিকানা সংশোধন  করবেন?



Friday, February 1, 2019

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর মনে রাখার বিশেষ কৌশল [ চতুর্থ খন্ড ]

সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর মনে রাখার বিশেষ কৌশল [ চতুর্থ খন্ড ],,,,,,,,

#Tragedy_of_William_Shakespeare
#টেকনিক ৭১
Hamlet >> "Macbeth" কে বলল "Romeo and
Juliet"কে বল "Coriolanus", "Titus
Andronicus" and "Timon of Athens" রা যেন
"Julius Caesar", "Troilus and Cressida", And "Anthony and Cleopatra" কে সাথে নিয়া
"Othello","King Lear"And "Cymbeline" এর
বাড়িতে "TRAGEDY" দেখতে যায় ।

>>>এখন মিলিয়ে নিন
01 >> Hamlet
02 >> Macbeth
03 >> Romeo and Juliet
04 >> Coriolanus
05 >> Titus Andronicus
06 >> Timon of Athens
07 >> Julius Caesar
08 >> Troilus and Cressida
09 >> Anthony and Cleopatra
10 >> Othello
11 >> King Lear
12 >> Cymbeline
**********

কোন ফলে কি এসিড থাকে।।।
**---------------------------------**
#টেকনিক৭২
লেবু সাই আপেলের মা তেতুল টাকে দুধে লয় টমির সালি মৌমি আমলকিতে অক্সালিক এসিড কম আছে বলে পপিকে মারে।।।
লেবু সাইট্রিক এসিড
আপেল। ম্যালিক এসিড
তেতুল টারটারিক এসিড
দুধ ল্যাকটিক এসিড
টমেটো স্যালিক।ম্যালিক এসিড
মৌমাছি বিষ পিপড়া বোলতার কামরে মিথানোয়িক বা ফরমিক এসিড
আমলোকি অক্সালিক এসিড
কমলা অ্যাসকারবিক এসিড
--------------------------

যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম
কংগ্রেস--- সেগুলা মনে রাখার
টেকনিক।
# টেকনিক :- ৭৩
কলি B B A
পড়তে নেপাল
থেকে চীনে চলিয়া গেল।
ক=কলাম্বিয়া
লি=লিবিয়া
B=ব্রাজিল
B=বলিভিয়া
A=আমেরিকা
নেপাল=নেপাল
চীনে=চীন
চলিয়া=চিলি

মুদ্রা মনে রাখার টেকনিক-৭৪---
’ক্রোনা, দিনার’ মুদ্রা।
ক) ক্রোনা: স্কেন্ডেনেবিয়ার
৫টি দেশের (ফিডে আসুন)
মধ্যে ৪টির মুদ্রা ক্রোনা, শুধু
ফিনল্যান্ডের ইউরো।
#টেকনিক:- ৭৫
"ফিডে আসুন"
১.ফিনল্যান্ড
২.ডেনমার্ক
৩.আইসল্যান্ড
৪.সুইডেন
৫.নরওয়ে
যেসব দেশের মূদ্রার নাম দিনার----
#টেকনিক:- ৭৬
আজ তিসা ও লিবা কই
ডিনার করবে?
আ=আলজেরিয়া
জ=জর্ডান
তি=তিউনিশিয়া
সা=সার্বিয়া
লি=লিবিয়া
বাহ=বাহরাইন
ক=কুয়েত
ই=ইরাক
ডিনার=দিনার।
******

উত্তর আফ্রিকার দেশগুলো মনে রাখুন সহজে
#টেকনিক:৭৭
-MoSST WEAL come
দেশ ----------রাজধানী
মরক্কো----------রাবাত
Sudan----------খার্তুম
South Sudan----জুবা
তিউনিশিয়া-------তিউনিশ
West Sahara-- আল আইয়ুন
Egypt(মিশর)---কায়রো
আলজেরিয়া------আলজিয়ার্স
লিবিয়া---------ত্রিপোলি
*****

পারমাণবিক শক্তিধর
দেশ (৮)আটটি
#টেকনিক :- ৭৮
PR UNNK BF
CI (প্রিয়ার
অনেক BF চাই)
P= পাকিস্তান
R= রাশিয়া
UN= যুক্তরাষ্ট্র
NK= উত্তর কোরিয়া/
(North Korea)
B= ব্রিটেন
F= ফ্রান্স
C= চীন
I =India(ভারত)
*******

সরল প্রোটিনসমূহ মনে রাখার টেকনিক:
#টেকনিক :::"৭৯
আলমারির গেট খুলে প্রথমে পেলাম স্কেল গ্লোব হিস্টোরি বই"।
.
#_______ব্যাখ্যাঃ-
#আলমারি - অ্যালবুমিন
#গেট - গ্লুটেলিন
#খুলে - ছন্দ মিলের জন্য
#প্রথমে - প্রোটামিন
#পেলাম - প্রোলামিন
#স্কেল - স্কেলেরোপ্রোটিন
#গ্লোব - গ্লোবিউলিন
#হিস্টোরি - হিস্টোন
**********
#ওপেক_ভুক্ত_দেশগুলোর_নাম_মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক৮০

#টেকনিক : LOVE আছে SUQK NAA(ii)
লাভ আছে সুখ নাই।
-
১. L0 = লিবিয়া
২. V = ভেনিজুয়েলা
৩. E = ইকুয়েডর
৪. S = সৌদি আরব
৫. U = সংযুক্ত আরব আমিরাত
৬. Q = কাতার
৭. K = কুয়েত
৮. N = নাইজেরিয়া
৯.A = আলজেরিয়া
১০. A = অ্যাঙ্গোলা
১১. I = ইরান
১২. I = ইরাক
*********
#টেকনিক-৮১
যে সব দেশের মুদ্রার নাম "পেসো"
□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□
কৌশলঃ
আজ চিলি ও ফিলি কলেজে মেক্সি পরে গেলে সবাই পেসোন থেকে উকি মেরে দেখে ।
আজ= আর্জেন্টিনা চিলি, ফিলিপাইন কলেজ =কলম্বিয়া উ= উরুগুয়ে কি= কিউবা
--------------------------------------------

#টেকনিক-৮২
বলকান স্টেট্স (১১ টি)
কৌশলঃ
রুমার বস সার্বিয়া ও গ্রিস থেকে আল বুল মেসি ও মনটিকে ক্রয় করে স্লোভেনিয়ার হাঙ্গারে ফুটবল প্রাকটিস করালেন।
□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□
A। রুমার= রুমানিয়া
B।বস= বসনিয়া ও হ্যাঁজেগোবিনা
C। সার্বিয়া ও গ্রিস = সার্বিয়া ও গ্রিস
D। আল বুল মেসি = আলবেনিয়া , বুগেরিয়া ও মেসিডুনিয়া
E। মনটিকে ক্রয় করে= মনটিনিগু , ক্রোয়েসিয়া
F। স্লোভেনিয়ার হাঙ্গারে= স্লোভেনিয়া , হাঙ্গেরি
---------------------------

#টেকনিক:৮৩
NIPA MBBS পড়তে আগ্রহী।
¤¤ N= নেপাল
¤¤ I= ইন্ডিয়া
¤¤ P= পাকিস্তান
¤¤ A= আফগানিস্তান
¤¤ M= মালদ্বীপ
¤¤ B= বাংলাদেশ
¤¤ B= ভুটান
¤¤ S= শ্রীলংকা
*****
মাইকেল মধুসূদন দত্তের সব নাটক <<<
.
#টেকনিক :৮৪
কিশোরি সুপমা
.
> কি = কৃষ্ণ কুমারী ( প্রথম সার্থক ট্রাজেডি - ১৮৬১)
> শ= শর্মিষ্ঠা ( প্রথম সার্থক নাটক - ১৮৫৯ )
> রি = রিজিয়া ( অস্মাপ্ত )
> সু = সুভদ্রা ( নাট্য কাব্য )
> প = পদ্দাবতী ( অমিত্রাক্ষর ছন্দ )
> মা = মায়া কানন
.
>>> এক নজরে নুরুল মোমেনের সব নাটক <<<
.
#টেকনিক : ৮৫
তোর আশন যেনে আই ভাই
.
> আ = আলোছায়া ( ১৯৬২)
> শ = শতকরা আশি জন
> ন = নয়া খানদান
> যে = যেমন ইচ্ছা
> নে = নেমেসিস ( ১৯৪৮ - second world war)
> আই = আইনের অন্তরালে (১৯৬৭)
> ভাই = ভাই ভাই সবাই ( ১৯৮২)
********
#টেকনিক: 1
বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টি। প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা।
✿ #সিরাজ_চুমা_লাগা ) ✿
____________
টেকনিক৮৬
সিরাজ চুমা লাগা
১। সি - সিরাজগন্জ
২। রা - রাজশাহী
৩। জ - জয়পুরহাট
৪। চু - চুয়াডাঙ্গা
৫। মা - মাগুরা (১ম)
৬। লা - লালমনিরহাট
৭। গা - গাইবান্ধা

#টেকনিক : ৮৭
sin, cos, tan এর মাঝে গোলযোগ
পাকিয়ে যায়। টেকনিক:
সাগরে লবণ আছে ; sin = লম্ব/অতিভুজ
কবরে ভূত আছে ; cos= ভূমি/অতিভুজ
ট্যারা লম্বা ভূত ; tan= লম্ব/ ভূমি।

মুঘল সম্রাটদের ক্রম :
# টেকনিক : ৮৮
বাবার-হয়েছিল-একবার-জ্বর- সাড়িল,ঔষধে
বাবার = বাবর।
হয়েছিল =হুমায়ুন।
একবার = আকবর।
জ্বর = জাহাঙ্গীর।
সাড়িল = শাহাজাহান।
ঔষধ = আওরঙ্গজেব।

টেকনিকঃ৮৯
শালার-পোলা-আইসক্রিম-আলা
শালার = সক্রেটিস
পোলা = প্লেটো
আইসক্রিম = আরিস্টোটল
আলা= আলেকজান্ডার

ভারতের ছিটমহল গুলো (১১১) বাংলদেশের যে সকল জেলায় অবস্থিত :
#টেকনিক :৯০
# কুলাপনী
কু --- কুড়িগ্রাম (১২টি)
লা --- লালমনিরহাট (৫৯টি)
প --- পঞ্চগড় (৩৬টি)
নী --- নীলফামারী (৪টি)
*******
সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তর মনে রাখার বিশেষ কৌশল [ চতুর্থ খন্ড ]


How to Write a Feature Article-কিভাবে হতে পারেন একজন আর্টিকেল রাইটার অথবা ফিচার রাইটার

How to Write a Feature Article??-কিভাবে হতে পারেন একজন আর্টিকেল রাইটার অথবা ফিচার রাইটার??????

বর্তমান সময়ে পুরো অনলাইন জুড়ে ক্ষুদে লেখক/লেখিকাদের অভাব নেই। তবে গুণগতমান সম্পন্ন ও সৃষ্টিশীল লেখক/লেখিকা খুব কমই দেখা যায় এবং তাদের মধ্যে বেশির ভাগই শখের বশীভূত হয়ে লেখালেখি করে থাকে। অনেকেই এটাকে জীবনের লক্ষ্য হিসেবেও বেছে নেয়। মূলত লেখার মান ভাল করতে হলে এবং সৃষ্টিশীল লেখক হতে হলে বেশ কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হয়। যেগুলো মেনে চললে আপনিও আপনার লেখাটিকে প্রাণবন্ত ও সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন। তাই আপনারা যারা লেখালেখি পছন্দ করেন বা ভালো লেখক/লেখিকা হবার স্বপ্ন দেখেন তাদের এ বিষয়গুলোর দিকে সবসময় নজর দেওয়া উচিত।

১. ভালো লিখতে হলে পড়তে হবে।  হ্যাঁ, আপনি যদি ভালো লেখক হতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো পাঠক হতে হবে। পড়তে হবে অনেক বেশি পড়তে হবে। পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি আপনার পছন্দের লেখক/লেখিকা অথবা আপনি যে বিষয়ের উপর লিখতে পছন্দ করেন সেই বিষয়ের প্রেক্ষাপটে লেখা বিভিন্ন লেখক/লেখিকার বই গুলো পড়তে পারেন। আপনি যত বেশি পড়বেন আপনার মেধা তত বিকশিত হবে। আপনি তত বেশি জ্ঞান অাহরণ করতে পারবেন। আর আপনি কোনো বিষয়ে যত বেশি ধারনা রাখতে পারবেন আপনি তত সুন্দর ভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে লিখতে পারবেন। সুতরাং, ভালো লেখক/লেখিকা হওয়ার প্রথম শর্ত হলো ভালো পাঠক হওয়া।

২. কল্পনা করা শিখতে হবে। আমরা জানি, বাস্তবে ঘটে যাওয়া অভিজ্ঞতা থেকে খুব সহজেই সাজিয়ে-গুছিয়ে লেখা যায় কারণ সে ঘটনাটি আমাদের চোখের সামনেই ঘটে থাকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আমরা সবাই সব পরিস্থিতিরই বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারি না। অন্যের পরামর্শ নিয়ে, বই-পুস্তক পড়ে অথবা বিভিন্ন মুভি দেখে প্রেক্ষাপট গুলো উপলব্ধি করার চেষ্টা করি। আর লেখালেখি করতে গেলে অনেক বিষয়েই জ্ঞান থাকতে হয়। বিভিন্ন বিষয়কে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করতে হয়। তাই আপনার কল্পনার জগৎ যত বেশি প্রসারিত হবে আপনি তত সহজেই যেকোনো বিষয়ের উপর সুন্দর ভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারবেন।

৩. শুধু পড়লে ও কল্পনা করা জানলেই হবে না। যথেষ্ট পরিমাণ লেখারও অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রথম প্রথম হয়তো আপনি নিজের মতো করে সাজিয়ে লিখতে পারবেন না। তাই বলে লেখা বন্ধ করা যাবে না। যখনই মন চাইবে, যা মন চাইবে লিখে ফেলবেন। এমনকি লেখা গুলো অনলাইনে পাবলিস করবেন। এটা ভাববেন না যে- আপনার লোখা গুলো পড়ে অন্যরা হাসা-হাসি করতে পারে। বরং অনেকেই আপনাকে উৎসাহিত করবে। আর কেউ যদি আপনার ভুল ধরেও থাকে তাহলে মন খারাপ করা যাবে না। বরং এটা আপনার জন্য ভালো। এতে করে আপনি আপনার ভুল গুলো শুধরে নিতে পারবেন। লিখতে লিখতে এক সময় আপনি নিজেই আপনার উন্নতি উপলব্ধি করতে পারবেন। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে- “practice makes a man perfect” অর্থাৎ- “গাইতে গাইতে গায়েন”। মোটকথা আপনি যেমনই লিখেন না কেন আপনাকে নিয়মিত লেখালেখি করতে হবে তবেই আপনি একটা সময় ভালো লেখক/লেখিকা হতে পারবেন।

৪. আপনি যখন একটি বিষয়ের উপর লেখার জন্য মন স্থির করবেন; সে বিষয় সম্পর্কে আপনি যতই জানেন না কেন, লেখা শুরু করার আগে উক্ত বিষয় সম্পর্কে “Google” ও “Youtube” থেকে ভালো ভাবে স্টাডি করে নিবেন। এতে করে আপনি সে বিষয় সম্পর্কে আরও সুনির্দিষ্ট কিছু ধারনা ও তথ্যসূত্র পাবেন। তা থেকে আপনি আপনার নিজের ভাষায় আরও সুন্দর ভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে লিখতে পারবেন।

৫. প্রতিটি গল্প বা আর্টিকেলের “শিরোনাম” একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখতে চান সে বিষয়ের মূলভাবের উপর ভিত্তি করে একটি সুন্দর ও অাকর্ষণীয় শিরোনাম নির্বাচন করবেন। এবং এটি আপনার লেখার শুরুতেই হাইলাইট করবেন। শিরোনামটি যেন খুব ছোট অথবা বেশি বড়ও না হয়। মোটকথা, শিরোনামটি এমন ভাবে ফুটিয়ে তুলতে হবে যাতে পাঠক আপনার লেখাটির শিরোনাম দেখেই তার মাঝে পুরো লেখাটি পড়ার আগ্রহ জন্মায়।

৬. লেখার শুরুর অংশ অর্থাৎ ভূমিকায় যথাসম্ভব নাটকীয়তা এবং ভণিতা আনতে হবে। গতানুগতিক ভূমিকায় বরাবরই পাঠক আকৃষ্টতা কম থাকে। তাই এ ক্ষেত্রে চিন্তা করে বের করতে হবে কিভাবে লেখাটি শুরু করলে পাঠক ভেতরে যেতে চাইবে, তার আগ্রহ জন্মাবে। এ কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে, যেকোন লেখা হুট করে শুরু করে দিলে পাঠে একঘেয়েমি চলে আসে। তাই চমৎকার সূচনার বিকল্প নেই।

৭. যেকোনো লেখার বানান একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রতিটি লেখায় আপনাকে বানানের দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ একজন ভালো পাঠক যখন আপনার লেখা পড়বে এবং পড়ার মাঝে যদি একটু পর পর বানান ভুল থাকে তাহলে সে আপনার লেখাটি পড়তে বিরক্তিবোধ করবে। এবং আপনার লেখা যতই ভালো হোক না কেন; শুধু ভুল বানানের কারণে আপনার লেখা পড়ার প্রতি সে উৎসাহ হারিয়ে ফেলবে। এবং আপনি আপনার মূল্যবান পাঠক হারাবেন। তাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন যেন বানান ভুল না হয়।

৮.  লেখার মাঝে কোনো বানানের ভুল/শুদ্ধ নিয়ে সন্দেহ হলে সাথে সাথে “Google” অথবা “বাংলা অভিধান” থেকে  সার্চ করে শুদ্ধ বানানটি দেখে নিবেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই কোনো অলসতা গ্রহনযোগ্য নয়। আপনার লেখার গুণগত মান ঠিক রাখতে সঠিক বানানের বিকল্প নেই।

৯. প্রতিটি লেখার গঠনগত দিকেও নজর রাখা আবশ্যক। অনেকেই আছেন যারা তাদের লেখায় দু’লাইন পর পর এক লাইন স্পেস দিয়ে লিখে থাকেন। অাবার অনেকই কোনো স্পেসই রাখেন না। এভাবে যেকোনো লেখাই গঠনগত দিক থেকে তার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে। গঠনগত দিক থেকে আপনার লেখাটি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলতে স্টেপ বাই স্টেপ এক লাইন স্পেস রাখাটা জরুরি। যেমনটা আমার এ লেখাটিতেই আমি প্রতিটি স্টেপ পর পর এক লাইন করে স্পেস রেখেছি। 

১০. যতি চিহ্নের ব্যবহারের দিকেও সর্বোচ্চ নজর দিতে হবে। কারণ- একটি ভুল যতি চিহ্ন ব্যবহারের কারণে একটি বাক্যের পুরো অর্থই বদলে যেতে পারে। আবার অনেকেই একটু পর পর একাধিবার (…../???/!!!) যতি চিহ্ন ব্যবহার করে থাকেন।  এতেও আপনার লেখাটি গাঠনিক সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলে। তাই যতি চিহ্নের সঠিক ব্যবহার জানতে হবে এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোনো যতি চিহ্ন বা শব্দ ব্যবহার করা যাবে না।

১১. কোনো লেখাতেই কখনই একই সাথে সাধু, চলিত বা আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করবেন না। তবে কোনো গল্পের ক্ষেত্রে বিভিন্ন চরিত্রের কথোপকথন বিভিন্ন ভাষায় হতে পারে। তবে তাতে অবশ্যই কোটেশন (” “) ব্যবহার করতে হবে। আর উপস্থাপকের ভাষা সবসময় সহজ ভাবে উপস্থাপন এবং সহজ ভাষা ব্যবহার করা ভালো। যাতে করে সব ধরনের পাঠকই আপনার লেখাটি সহজেই বুঝতে পারে।

১২. আপনার লেখা যাতে পাঠ্যবইয়ের রচনামুলক প্রশ্নের উত্তর না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এজন্য ঢালাওভাবে তথ্য না দিয়ে যথাসম্ভব চমৎকার বিশেষণের প্রয়োগের মাধ্যমে লেখনীর ধার বাড়াতে হবে। সুন্দর বিশেষণ আপনার লেখার ওজন বাড়িয়ে দিবে।

১৩. আপনার উল্লেখিত বিষয়টি সুন্দর ও সাবলিল শব্দগুচ্ছ দ্বারা শুরু থেকে শেষ অবধি একটি পরিছন্নতা বজায় রেখে একেবারে শেষে সেই বিষয়ের মূলভাবের উপর ভিত্তি করে উপসংহার হিসেবে কিছু ছন্দময় বাক্যের দ্বারা আপনি আপনার লেখাটি সমাপ্তি করতে পারেন।

১৪. সর্বশেষ, আপনি যা লিখলেন তা প্রকাশ করার পূর্বে অবশ্যই একাধিক বার রিভিশন দিয়ে নিবেন। কারণ লেখার সময় বানানে বা অন্য কোনো অপূর্ণতা থাকতে পারে। একাধিক বার রিভিশন দিলে আপনার লেখাটিতে কোনো টাইপিং মিস্টেক বা কোনো অপূূর্ণতা থাকলে তা শুধরে নিতে পারবেন। যা সবার জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
How to Write a Feature Article-কিভাবে হতে পারেন একজন আর্টিকেল রাইটার অথবা ফিচার রাইটার